১১:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫

হাতিয়ায় নদীভাঙা ভূমিহীনদের পুনরায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

  • নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৩:৫৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৩০

মো. ইফতেখার হোসেন : হাতিয়ায় বনভূমিকে অবমুক্ত না করে অবৈধভাবে বন্দোবস্ত ভূমি বুঝিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এবং প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে বন্দোবস্ত না দেওয়ায় পুনরায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে নদীভাঙা পূনর্বাসন বহুমুখী সমবায় সমিতির সদস্যরা।

শনিবার (০১ ফেব্রæয়ারী) বেলা ১২টায় উপজেলার প্রধান সড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন নদীভাঙা পূনর্বাসন বহুমুখী সমবায় সমিতির সহ¯্রাধিক নারী ও পুরুষ সদস্য। এ সময় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি আবুল কাশেম।

মানববন্ধনে আবুল কাশেম বলেন, হাতিয়া বনবিভাগের অধীন বনভূমিকে অবমুক্ত না করে এবং জরিপ অধিদপ্তরের যথাযথ বিধি না মেনে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাঝে নামে-বেনামে বন্দোবস্ত দেয়া হয়। এ বিষয়ে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কিভাবে অবৈধ বন্দোবস্ত বুঝিয়ে দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে নদীভাঙা ভূমিহীন পরিবারগুলোকে বনবিভাগের ভূমি থেকে মামলা দিয়ে বিতাড়িত করা হয়। তাহলে এখন বনবিভাগের ভূমি অবমুক্ত না করে কিভাবে বন্দোবস্ত দেয়া হল এবং হাজার হাজার নথি কারা বন্দোবস্ত পেল। আবার দাগ বুঝিয়ে দেওয়ার নাম করে নথি প্রতি ২ হাজার টাকা তুলে নিচ্ছেন একটি পক্ষ। তিনি অবিলম্বে এসকল অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করে প্রকৃত নদীভাঙা ভূমিহীন বাছাই করে বন্দোবস্ত দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর আবেদন জানান।

 

সর্বাধিক পঠিত

আছিয়ার সত্য গল্প নিয়ে প্রজাপতি টিভির ওয়েব ফিল্ম

হাতিয়ায় নদীভাঙা ভূমিহীনদের পুনরায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

আপডেট: ০৩:৫৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মো. ইফতেখার হোসেন : হাতিয়ায় বনভূমিকে অবমুক্ত না করে অবৈধভাবে বন্দোবস্ত ভূমি বুঝিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এবং প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে বন্দোবস্ত না দেওয়ায় পুনরায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে নদীভাঙা পূনর্বাসন বহুমুখী সমবায় সমিতির সদস্যরা।

শনিবার (০১ ফেব্রæয়ারী) বেলা ১২টায় উপজেলার প্রধান সড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন নদীভাঙা পূনর্বাসন বহুমুখী সমবায় সমিতির সহ¯্রাধিক নারী ও পুরুষ সদস্য। এ সময় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি আবুল কাশেম।

মানববন্ধনে আবুল কাশেম বলেন, হাতিয়া বনবিভাগের অধীন বনভূমিকে অবমুক্ত না করে এবং জরিপ অধিদপ্তরের যথাযথ বিধি না মেনে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাঝে নামে-বেনামে বন্দোবস্ত দেয়া হয়। এ বিষয়ে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কিভাবে অবৈধ বন্দোবস্ত বুঝিয়ে দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে নদীভাঙা ভূমিহীন পরিবারগুলোকে বনবিভাগের ভূমি থেকে মামলা দিয়ে বিতাড়িত করা হয়। তাহলে এখন বনবিভাগের ভূমি অবমুক্ত না করে কিভাবে বন্দোবস্ত দেয়া হল এবং হাজার হাজার নথি কারা বন্দোবস্ত পেল। আবার দাগ বুঝিয়ে দেওয়ার নাম করে নথি প্রতি ২ হাজার টাকা তুলে নিচ্ছেন একটি পক্ষ। তিনি অবিলম্বে এসকল অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করে প্রকৃত নদীভাঙা ভূমিহীন বাছাই করে বন্দোবস্ত দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর আবেদন জানান।