০৭:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

হাতিয়ার মেঘনা নদী থেকে দু’টি শুকুন উদ্ধার

  • নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০২:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৯৭

ছায়েদ আহামেদ :  জীবন সন্ধিক্ষণে হাতিয়ার মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা দুটি শকুন উদ্ধার করেছে জেলেরা। পরে চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসে শকুন দু’টিকে।  সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় শকুন দু’টিকে উপজেলার হরনী ইউনিয়নের হাবিবিয়া রেঞ্জের তত্বাবধানে নেওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে জেলেরা হাতিয়ার ঠেঙ্গারচর সীমানায় মাছ ধরে চেয়ারম্যান ঘাটের উদ্দেশ্য আসার পথে শকুন দুটিকে নদীতে মরণাপন্ন অবস্থায় ভাসতে দেখে বোটে তুলে নেয় তারা।

চেয়ারম্যান ঘাটের বিপ্লব এবং ইরাক জানান, সকালে হাতিয়ার জেলেরা মাছ নিয়ে ঘাটে আসার সময় শকুন দুটিকে নদী থেকে উদ্ধার করে আনেন। পরে রোধে শুকিয়ে এবং খাওয়ার দিয়ে শকুন দুটিকে মোটামুটি স্বাভাবিক করা হয়।

প্রতিবেদক খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন শকুন দুটি বর্তমানের চেয়ারম্যান ঘাটের কামাল নামের এক ব্যক্তির হেফাজতে রয়েছে। পরে কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, জেলেরা কষ্ট করে শকুন দুটিকে উদ্ধার করে আনায় তাদেরকে চা-পানির পয়সা দিয়ে তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়েছি এবং শকুন দুটিকে আমি হেফাজতে রেখেছি। বনবিভাগের কেউ আসলে তাদেরকে দিয়ে দেওয়ার কথাও জানান তিনি।

হরনী ইউনিয়ন হাবিবিয়া বনবিভাগের রেঞ্জার জাহাঙ্গীর আলমকে অবগত করা হলে তিনি বীট অফিসারকে চেয়ারম্যান ঘাটে পাঠান। পরে বীট কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন জানান, শকুন দু’টি দুর্বল হয়ে গেছে। আমরা এখন এগুলোকে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবো এবং ডিভিশনে মেসেজ পাঠাবো।

বেগমগঞ্জ উপজেলা হাসপাতাল থেকে শিশু চুরি

হাতিয়ার মেঘনা নদী থেকে দু’টি শুকুন উদ্ধার

আপডেট: ০২:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫

ছায়েদ আহামেদ :  জীবন সন্ধিক্ষণে হাতিয়ার মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা দুটি শকুন উদ্ধার করেছে জেলেরা। পরে চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসে শকুন দু’টিকে।  সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় শকুন দু’টিকে উপজেলার হরনী ইউনিয়নের হাবিবিয়া রেঞ্জের তত্বাবধানে নেওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে জেলেরা হাতিয়ার ঠেঙ্গারচর সীমানায় মাছ ধরে চেয়ারম্যান ঘাটের উদ্দেশ্য আসার পথে শকুন দুটিকে নদীতে মরণাপন্ন অবস্থায় ভাসতে দেখে বোটে তুলে নেয় তারা।

চেয়ারম্যান ঘাটের বিপ্লব এবং ইরাক জানান, সকালে হাতিয়ার জেলেরা মাছ নিয়ে ঘাটে আসার সময় শকুন দুটিকে নদী থেকে উদ্ধার করে আনেন। পরে রোধে শুকিয়ে এবং খাওয়ার দিয়ে শকুন দুটিকে মোটামুটি স্বাভাবিক করা হয়।

প্রতিবেদক খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন শকুন দুটি বর্তমানের চেয়ারম্যান ঘাটের কামাল নামের এক ব্যক্তির হেফাজতে রয়েছে। পরে কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, জেলেরা কষ্ট করে শকুন দুটিকে উদ্ধার করে আনায় তাদেরকে চা-পানির পয়সা দিয়ে তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়েছি এবং শকুন দুটিকে আমি হেফাজতে রেখেছি। বনবিভাগের কেউ আসলে তাদেরকে দিয়ে দেওয়ার কথাও জানান তিনি।

হরনী ইউনিয়ন হাবিবিয়া বনবিভাগের রেঞ্জার জাহাঙ্গীর আলমকে অবগত করা হলে তিনি বীট অফিসারকে চেয়ারম্যান ঘাটে পাঠান। পরে বীট কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন জানান, শকুন দু’টি দুর্বল হয়ে গেছে। আমরা এখন এগুলোকে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবো এবং ডিভিশনে মেসেজ পাঠাবো।